যলযালা
যলযালা
এ গ্রন্থে দেওবন্দী কিতাবাদির বিভিন্ন উদ্ধৃতি দ্বারা এটা প্রমাণ করা হয়েছে যে, যে সব বিষয়কে দেওবন্দী আলেমগণ নবী ও ওলীগণের শানে শিরক সাব্যস্ত করেন, সে সব বিষয়কে আপন বুযুর্গদের বেলায় একেবারে ঈমান ও ইসলাম সম্মত মনে করেন। এ গ্রন্থখানা অধ্যয়নে তাঁদের তাওহীদবাদের সমস্ত জারিজুরি ফাঁস হয়ে যাবে।
মূলঃ কলম সম্রাট—
হযরতুল আল্লামা আরশাদুল কাদেরী
অনুবাদকঃ অধ্যাপক মুহাম্মদ লুৎফর রহমান
মুহাম্মদী কুতুবখানা
৪২, শাহী জামে মসজিদ শপিং কমপ্লেক্স (২য় তলা) আন্দরকিল্লা চট্টগ্রাম। ফোনঃ ৬১৮৮৭৪
প্রকাশনায়ঃ
নিশান প্রকাশনী
জামে মসজিদ মার্কেট, আন্দরকিল্লা, চট্টগ্রাম।
প্রকাশকালঃ ১লা জানুয়ারী, ১৯৯৪ ইংরেজী।
২য় সংস্করণ- ১লা জানুয়ারী ১৯৯৬ ইং
পূনমুদ্রণ - ২ মার্চ ২০০০ ইং
পূনমুদ্রণ - ৫ জানুয়ারী ২০০৩ ইং
পুনর্মুদ্রণ - ৮ আগষ্ট ২০০৬ ইং
হাদিয়াঃ সাদাঃ ৮৫ টাকা
কম্পোজঃ শাহ্ আমানত কম্পিউটার
সর্বস্বত্ব সংরক্ষিত
মুদ্রণেঃ আনন প্রেস
ফিরিঙ্গী বাজার, চট্টগ্রাম।
টেক্সট রেডীঃ মুহাম্মদ আব্দুল খালেক
অনুবাদকের কথা
উপমহাদেশের প্রখ্যাত ইসলামী চিন্তাবিদ হযরাতুল আল্লামা আরশাদুল কাদেরী বিরচিত 'যলযালা' (ভূমিকম্প) একটি অনন্য ও ব্যতিক্রমধর্মী গ্রন্থ। গ্রন্থখানার কয়েক পাতা উল্টালেই নামকরণের স্বার্থকতা সহজে বুঝে আসবে। লিখক নিজেই বলেছেনঃ
______________________________
"এ গ্রন্থখানার নাম 'যলযালা' রাখার সময় যলযালার ভাবার্থ আমার মনে সুস্পষ্টভাবে জাগরুক ছিল। আমার দৃঢ় বিশ্বাস, এ গ্রন্থখানা পাঠে ধ্যান ধারনা ও কল্পনা জগতে ব্যাপক প্রতিক্রিয়া সৃষ্টি হবে, চিন্তাধারার পুরানো কাঠামো ভেঙ্গে পড়বে, দৃষ্টি ভঙ্গির ভীত প্রকম্পিত হবে, অনুসৃত বিশ্বাসের ইমারতে ফাটল ধরবে এবং মন মানসিকতার পরিবর্তন ঘটবে।" (যলযালা-
______________________________
বাস্তবিকই নিরপেক্ষ মনে এ গ্রন্থখানা অধ্যয়ন করলে, প্রভাবান্বিত না হয়ে কেউ থাকতে পারে না। দেওবন্দী জমাতের জাঁদরেল সাংবাদিক ও সাহিত্যিক, দেওবন্দী জামাতের মুখপাত্র মাসিক তজল্লীর সম্পাদক জনাব উসমানী গ্রন্থখানা পাঠ করে বলতে বাধ্য হয়েছেনঃ
______________________________
"বিষয়টা নিঃসন্দেহে উদ্বেগজনক। লিখক এ রকম কক্ষনো করেননি যে, এদিক ওদিক থেকে ছোট খাটো বাক্যাংশ নিয়ে অভিযোগ তৈরী করেছেন, বরং পুরোপুরি ইবারত উদ্ধৃত করেছেন এবং নিজের থেকে কোন অর্থ করেন নি। যদিওবা আমি দেওবন্দী জমাতের সাথে সম্পর্ক রাখি, কিন্তু এটা স্বীকার করতে আমার কোন দ্বিধা নেই যে, আপন বুযুর্গগণের ব্যাপারে আমার জ্ঞান এ গ্রন্থ দ্বারা বৃদ্ধি পেয়েছে। আমি আশ্চর্যান্বিত! রদ কি ভাবে করা যায়: রদের কোন প্রশ্নই উঠে না। যত বড় যুক্তিবাদী হোক না কেন, এমন কি আল্লামা দাহর আসলেও সে সব অভিযোগ খণ্ডন করতে পারবে না যেগুলো এ গ্রন্থে বিভিন্ন দেওবন্দী বুযুর্গদের বেলায় উত্থাপন করা হয়েছে। আমি
Comments
Post a Comment